আক্রান্ত ক্ষেতের খড়কুটো আগুনে পুড়িয়ে মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে।
সুষম মাত্রায় সার প্রয়োগের মাধ্যমে ব্লাষ্ট রোগপ্রতিরোধ করা যায়।
ধান ক্ষেত বেশি পরিমাণে আক্রন্ত হলে
ইউরিয়া সারের উপরি প্রয়োগ বন্ধ রাখতে হবে। বিঘা প্রতি ৫-৭ কেজি এমওপি সার
উপরি প্রয়োগ করতে হবে অথবা ৩০ গ্রাম কুইক পটাশ ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে
স্প্রে করতে হবে।
রাসায়নিক দমন ব্যবস্থাঃ
ট্রাইসাইক্লাজোল( ট্রুপার ৭৫ ডব্লিউপি) ০.৭৫ গ্রাম/ লিটার অথবা জিল/
সেলটিমা/ মেকটিভো/ টেবুকোনাজল + টাইফ্লক্সিস্টবিন ( ব্লাস্টিন ) ০.৬
গ্রাম/লিটার অথবা ট্রাইসাইক্লাজোল + প্রোপিকোনাজল ( ফিলিয়া ৫২৫ এসই)
২মিলি/ লিটার অথবা থায়োপেনেট মিথাইল ( টপসিন এম ৭০ ডব্লিউপি) ২ গ্রাম/
লিটার/অথবা টেবুকোনাজল+ ট্রাইফ্লক্সিস্ট্রবিন ( নাটিভো) ০. ৫০ গ্রাম/
লিটার, অথবা এজোক্সিস্ট্রবিন+ ডাইফেনোকোনাজল ( এমিস্টার টপ) ১ মিলি/লিটার
পানিতে মিশিয়ে ধানের কাইচ থোর এবং শীষ বের হওয়ার আগে ৭ দিন পর পর মোট ২ বার
স্প্রে করা যেতে পারে। তবে উল্লিখিত ছত্রাকনাশকের সাথে কার্বেন্ডাজিম
গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন- আটোস্টিন/ নোইন/ এমকোজিম প্রভৃতি ব্যবহার করলে
ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
উত্তর সমূহ
- প্রথমত এ রোগ প্রতিরোধী জাত চাষ করতে হবে।
- আক্রান্ত জমিতে পানি ধরে রাখতে হবে।
- আক্রান্ত ক্ষেতের খড়কুটো আগুনে পুড়িয়ে মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে।
- সুষম মাত্রায় সার প্রয়োগের মাধ্যমে ব্লাষ্ট রোগপ্রতিরোধ করা যায়।
- ধান ক্ষেত বেশি পরিমাণে আক্রন্ত হলে
ইউরিয়া সারের উপরি প্রয়োগ বন্ধ রাখতে হবে। বিঘা প্রতি ৫-৭ কেজি এমওপি সার
উপরি প্রয়োগ করতে হবে অথবা ৩০ গ্রাম কুইক পটাশ ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে
স্প্রে করতে হবে।
রাসায়নিক দমন ব্যবস্থাঃ